Latest videos
Watch Latest IPL 2025 Highlights Match 25 | CSK vs KKR here on Viraltubex.
Top Rated Gorgeous Model Cherie Noel Bikini Fashion 2025Cherie Noel, the epitome of elegance and allure, has once again captivated the fashion world with her stunning bikini collection for 2025. Each piece radiates confidence and sophistication, perfectly tailored to accentuate the beauty of every curve. With a vibrant color palette that mirrors the hues of a sun-soaked paradise, these bikinis redefine summer style.
The collection features an array of designs, from classic high-waisted cuts that offer a retro vibe to daring string bikinis that embrace modern sensibilities. Cherie's keen eye for detail shines through in the intricate patterns and luxurious fabrics, making every item not just a swimsuit, but a statement piece.
As fashion enthusiasts eagerly anticipate her latest runway showcase, it’s clear that Cherie Noel's influence extends far beyond the beach. Her ability to seamlessly blend glamour with comfort ensures that her 2025 bikini line will be a must-have for sun lovers and fashion aficionados alike.
Get ready to dive into a season of style and sophistication with Cherie Noel’s enchanting creations, promising to make waves on and off the shore. With her unique flair for fashion, it’s no wonder she remains a top-rated icon, inspiring many around the globe to embrace their beauty with confidence.
Beer bath Funny Video watch Here! A hilarious adventure awaits as we dive into the world of frothy fun. Imagine jumping into a tub full of ice-cold beer, surrounded by friends ready to capture every hilarious moment. From awkward slips to epic chugs, this video has it all! Don’t miss the prank where one friend tries to sneak a sip while another accidentally turns it into a foam explosion! Grab your popcorn and get ready to burst into laughter as they navigate this bubbly madness. Cheers to good times and great laughs—hit play and soak it all in!"""
someone fell down in middle of a football match
Watch College Girl Pulls Table Funny Video | Viraltubex here.
Watch Impressing Ladies Funny Video | Viraltubex here
Watch Funny Tennis Match Video
KL Rahul delivered a masterful performance for Delhi Capitals, scoring an unbeaten 93 off 53 balls to secure a six-wicket victory over Royal Challengers Bengaluru (RCB) at the M. Chinnaswamy Stadium in IPL 2025.
Match Highlights
Target:RCB set a target of 164 runs
Early Setback:Delhi Capitals lost both openers within the first 13 deliveries
Rahul's Innings:Coming in at No. 4, Rahul paced his innings strategically, starting cautiously and accelerating after reaching 29 runs. He finished with 9 fours and 5 sixes, leading Delhi to victory with 13 balls to spare
Partnership:Rahul shared an unbroken 106-run stand with Tristan Stubbs, who contributed 38 not out
Tactical Mastery
Rahul credited his time behind the stumps for providing insights into the pitch's behavior, allowing him to identify scoring opportunities effectively.
After hitting the winning six, Rahul celebrated by planting his bat into the ground and declaring, "Ye mera ground hai" ("This is my ground"), a gesture inspired by the film Kantar He expressed his deep connection to the venue, having grown up playing thee. citeturn0search0
Match Summay
Royal Challengers Bengaluru | 163/7
Delhi Capitals | 169/4 (17.5 overs) | KL Rahul (93*), Tristan Stubbs (38)
This victory marked Delhi Capitals' fourth consecutive win in the season, solidifying their position as strong contenders in IPL 2025.
ইউসুফ জুলেখা পর্ব 14 | বাংলায় নবী ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী
ইউসুফ জুলেখা পর্ব 13 | বাংলায় নবী ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী
ইউসুফ জুলেখা পর্ব 11 | বাংলায় নবী ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর কাহিনী:-
একবার এক দেশে ছিলেন এক মহান নবী, তাঁর নাম ছিল ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)। তিনি ছিলেন ইয়াকুব (আলাইহিস্ সালাম)-এর পুত্র এবং ইসহাক (আলাইহিস্ সালাম)-এর নাতি। তিনি ছিলেন অত্যন্ত সুন্দর, বুদ্ধিমান এবং ন্যায়পরায়ণ। তাঁর জীবনের কাহিনী কুরআনুল কারীমের সূরা ইউসুফে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অসাধারণ উদাহরণ ধৈর্য, সততা ও আল্লাহর উপর ভরসার।
শৈশব ও স্বপ্ন:-
ইউসুফ (আঃ) ছোটবেলায় এক আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখলেন, এগারোটি তারা, সূর্য ও চাঁদ তাঁকে সেজদা করছে। তিনি এই স্বপ্নটি তাঁর পিতা ইয়াকুব (আঃ)-কে বললেন। পিতা বুঝতে পারলেন, ইউসুফ আল্লাহর একজন নির্বাচিত বান্দা হবেন। তিনি বললেন, “এই স্বপ্ন তোমার ভাইদের কাছে বলো না, তারা হিংসা করতে পারে।”
ভাইদের ষড়যন্ত্র:-
ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা তাঁর প্রতি হিংসা করত, কারণ তাঁরা ভাবত পিতা তাঁকে বেশি ভালোবাসেন। তারা সিদ্ধান্ত নিল তাঁকে দূরে কোথাও ফেলে দেবে। একদিন তারা তাঁকে কূয়ায় ফেলে দিল। পরে এক কাফেলা এসে তাঁকে কূয়া থেকে উদ্ধার করে মিশরে নিয়ে গেল এবং এক আমিরের কাছে বিক্রি করে দিল।
পরীক্ষার সময়:-
মিশরের এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ইউসুফ (আঃ)-কে দাস হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তাঁর স্ত্রী ইউসুফকে লালনপালন করতে থাকেন। কিন্তু পরে সেই নারী ইউসুফের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন এবং খারাপ কিছু করতে চেয়েছিলেন। ইউসুফ (আঃ) আল্লাহকে ভয় করে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে তিনি কারাগারে চলে যান, যদিও তিনি নির্দোষ ছিলেন।
কারাগারে স্বপ্ন ব্যাখ্যা:-
জেলখানায় ইউসুফ (আঃ) দুই বন্দীর স্বপ্ন ব্যাখ্যা করেন এবং পরে মিশরের রাজার স্বপ্নেরও ব্যাখ্যা দেন – যে দেশে সাত বছর সচ্ছলতা এবং সাত বছর দুর্ভিক্ষ আসবে। এই ব্যাখ্যা শুনে রাজা এতই মুগ্ধ হলেন যে, ইউসুফ (আঃ)-কে জেল থেকে মুক্ত করে অর্থনীতির দায়িত্ব দিলেন।
পুনর্মিলন :-
দুর্ভিক্ষের সময় ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা মিশরে খাদ্য সংগ্রহে আসেন। তাঁরা ইউসুফকে চিনতে পারেননি, কিন্তু ইউসুফ তাঁদের চিনতে পারেন। পরবর্তীতে ইউসুফ (আঃ) নিজেকে প্রকাশ করেন এবং বলেন, “আমি তোমাদের ভাই ইউসুফ।” সবাই অবাক হয়ে যায়। পরে তিনি পিতামাতা ও ভাইদের মিশরে এনে সম্মান দেন। স্বপ্নের ব্যাখ্যা তখন সত্যি হয়, যখন সবাই তাঁর সামনে সেজদা করে।
উপসংহার:-
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর জীবনী আমাদের শেখায়, ধৈর্য, সততা এবং আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখলে অবশেষে বিজয় আসে। তাঁর জীবন মুসলমানদের জন্য একটি আদর্শ।
"যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে, তাদের জন্য রয়েছে সফলতা।" – কুরআন
ইউসুফ জুলেখা পর্ব 9 | বাংলায় নবী ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী
ইউসুফ জুলেখা পর্ব 8 | বাংলায় নবী ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী
ইউসুফ জুলেখা পর্ব 7 | বাংলায় নবী ইউসুফ আলাইহিস সালামের কাহিনী
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর কাহিনী:-
একবার এক দেশে ছিলেন এক মহান নবী, তাঁর নাম ছিল ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)। তিনি ছিলেন ইয়াকুব (আলাইহিস্ সালাম)-এর পুত্র এবং ইসহাক (আলাইহিস্ সালাম)-এর নাতি। তিনি ছিলেন অত্যন্ত সুন্দর, বুদ্ধিমান এবং ন্যায়পরায়ণ। তাঁর জীবনের কাহিনী কুরআনুল কারীমের সূরা ইউসুফে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অসাধারণ উদাহরণ ধৈর্য, সততা ও আল্লাহর উপর ভরসার।
শৈশব ও স্বপ্ন:-
ইউসুফ (আঃ) ছোটবেলায় এক আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখলেন, এগারোটি তারা, সূর্য ও চাঁদ তাঁকে সেজদা করছে। তিনি এই স্বপ্নটি তাঁর পিতা ইয়াকুব (আঃ)-কে বললেন। পিতা বুঝতে পারলেন, ইউসুফ আল্লাহর একজন নির্বাচিত বান্দা হবেন। তিনি বললেন, “এই স্বপ্ন তোমার ভাইদের কাছে বলো না, তারা হিংসা করতে পারে।”
ভাইদের ষড়যন্ত্র:-
ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা তাঁর প্রতি হিংসা করত, কারণ তাঁরা ভাবত পিতা তাঁকে বেশি ভালোবাসেন। তারা সিদ্ধান্ত নিল তাঁকে দূরে কোথাও ফেলে দেবে। একদিন তারা তাঁকে কূয়ায় ফেলে দিল। পরে এক কাফেলা এসে তাঁকে কূয়া থেকে উদ্ধার করে মিশরে নিয়ে গেল এবং এক আমিরের কাছে বিক্রি করে দিল।
পরীক্ষার সময়:-
মিশরের এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ইউসুফ (আঃ)-কে দাস হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তাঁর স্ত্রী ইউসুফকে লালনপালন করতে থাকেন। কিন্তু পরে সেই নারী ইউসুফের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন এবং খারাপ কিছু করতে চেয়েছিলেন। ইউসুফ (আঃ) আল্লাহকে ভয় করে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে তিনি কারাগারে চলে যান, যদিও তিনি নির্দোষ ছিলেন।
কারাগারে স্বপ্ন ব্যাখ্যা:-
জেলখানায় ইউসুফ (আঃ) দুই বন্দীর স্বপ্ন ব্যাখ্যা করেন এবং পরে মিশরের রাজার স্বপ্নেরও ব্যাখ্যা দেন – যে দেশে সাত বছর সচ্ছলতা এবং সাত বছর দুর্ভিক্ষ আসবে। এই ব্যাখ্যা শুনে রাজা এতই মুগ্ধ হলেন যে, ইউসুফ (আঃ)-কে জেল থেকে মুক্ত করে অর্থনীতির দায়িত্ব দিলেন।
পুনর্মিলন :-
দুর্ভিক্ষের সময় ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা মিশরে খাদ্য সংগ্রহে আসেন। তাঁরা ইউসুফকে চিনতে পারেননি, কিন্তু ইউসুফ তাঁদের চিনতে পারেন। পরবর্তীতে ইউসুফ (আঃ) নিজেকে প্রকাশ করেন এবং বলেন, “আমি তোমাদের ভাই ইউসুফ।” সবাই অবাক হয়ে যায়। পরে তিনি পিতামাতা ও ভাইদের মিশরে এনে সম্মান দেন। স্বপ্নের ব্যাখ্যা তখন সত্যি হয়, যখন সবাই তাঁর সামনে সেজদা করে।
উপসংহার:-
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর জীবনী আমাদের শেখায়, ধৈর্য, সততা এবং আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখলে অবশেষে বিজয় আসে। তাঁর জীবন মুসলমানদের জন্য একটি আদর্শ।
"যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে, তাদের জন্য রয়েছে সফলতা।" – কুরআন
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর কাহিনী:-
একবার এক দেশে ছিলেন এক মহান নবী, তাঁর নাম ছিল ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)। তিনি ছিলেন ইয়াকুব (আলাইহিস্ সালাম)-এর পুত্র এবং ইসহাক (আলাইহিস্ সালাম)-এর নাতি। তিনি ছিলেন অত্যন্ত সুন্দর, বুদ্ধিমান এবং ন্যায়পরায়ণ। তাঁর জীবনের কাহিনী কুরআনুল কারীমের সূরা ইউসুফে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অসাধারণ উদাহরণ ধৈর্য, সততা ও আল্লাহর উপর ভরসার।
শৈশব ও স্বপ্ন:-
ইউসুফ (আঃ) ছোটবেলায় এক আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখলেন, এগারোটি তারা, সূর্য ও চাঁদ তাঁকে সেজদা করছে। তিনি এই স্বপ্নটি তাঁর পিতা ইয়াকুব (আঃ)-কে বললেন। পিতা বুঝতে পারলেন, ইউসুফ আল্লাহর একজন নির্বাচিত বান্দা হবেন। তিনি বললেন, “এই স্বপ্ন তোমার ভাইদের কাছে বলো না, তারা হিংসা করতে পারে।”
ভাইদের ষড়যন্ত্র:-
ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা তাঁর প্রতি হিংসা করত, কারণ তাঁরা ভাবত পিতা তাঁকে বেশি ভালোবাসেন। তারা সিদ্ধান্ত নিল তাঁকে দূরে কোথাও ফেলে দেবে। একদিন তারা তাঁকে কূয়ায় ফেলে দিল। পরে এক কাফেলা এসে তাঁকে কূয়া থেকে উদ্ধার করে মিশরে নিয়ে গেল এবং এক আমিরের কাছে বিক্রি করে দিল।
পরীক্ষার সময়:-
মিশরের এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ইউসুফ (আঃ)-কে দাস হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তাঁর স্ত্রী ইউসুফকে লালনপালন করতে থাকেন। কিন্তু পরে সেই নারী ইউসুফের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন এবং খারাপ কিছু করতে চেয়েছিলেন। ইউসুফ (আঃ) আল্লাহকে ভয় করে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে তিনি কারাগারে চলে যান, যদিও তিনি নির্দোষ ছিলেন।
কারাগারে স্বপ্ন ব্যাখ্যা:-
জেলখানায় ইউসুফ (আঃ) দুই বন্দীর স্বপ্ন ব্যাখ্যা করেন এবং পরে মিশরের রাজার স্বপ্নেরও ব্যাখ্যা দেন – যে দেশে সাত বছর সচ্ছলতা এবং সাত বছর দুর্ভিক্ষ আসবে। এই ব্যাখ্যা শুনে রাজা এতই মুগ্ধ হলেন যে, ইউসুফ (আঃ)-কে জেল থেকে মুক্ত করে অর্থনীতির দায়িত্ব দিলেন।
পুনর্মিলন :-
দুর্ভিক্ষের সময় ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা মিশরে খাদ্য সংগ্রহে আসেন। তাঁরা ইউসুফকে চিনতে পারেননি, কিন্তু ইউসুফ তাঁদের চিনতে পারেন। পরবর্তীতে ইউসুফ (আঃ) নিজেকে প্রকাশ করেন এবং বলেন, “আমি তোমাদের ভাই ইউসুফ।” সবাই অবাক হয়ে যায়। পরে তিনি পিতামাতা ও ভাইদের মিশরে এনে সম্মান দেন। স্বপ্নের ব্যাখ্যা তখন সত্যি হয়, যখন সবাই তাঁর সামনে সেজদা করে।
উপসংহার:-
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর জীবনী আমাদের শেখায়, ধৈর্য, সততা এবং আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখলে অবশেষে বিজয় আসে। তাঁর জীবন মুসলমানদের জন্য একটি আদর্শ।
"যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে, তাদের জন্য রয়েছে সফলতা।" – কুরআন
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর কাহিনী:-
একবার এক দেশে ছিলেন এক মহান নবী, তাঁর নাম ছিল ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)। তিনি ছিলেন ইয়াকুব (আলাইহিস্ সালাম)-এর পুত্র এবং ইসহাক (আলাইহিস্ সালাম)-এর নাতি। তিনি ছিলেন অত্যন্ত সুন্দর, বুদ্ধিমান এবং ন্যায়পরায়ণ। তাঁর জীবনের কাহিনী কুরআনুল কারীমের সূরা ইউসুফে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অসাধারণ উদাহরণ ধৈর্য, সততা ও আল্লাহর উপর ভরসার।
শৈশব ও স্বপ্ন:-
ইউসুফ (আঃ) ছোটবেলায় এক আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখলেন, এগারোটি তারা, সূর্য ও চাঁদ তাঁকে সেজদা করছে। তিনি এই স্বপ্নটি তাঁর পিতা ইয়াকুব (আঃ)-কে বললেন। পিতা বুঝতে পারলেন, ইউসুফ আল্লাহর একজন নির্বাচিত বান্দা হবেন। তিনি বললেন, “এই স্বপ্ন তোমার ভাইদের কাছে বলো না, তারা হিংসা করতে পারে।”
ভাইদের ষড়যন্ত্র:-
ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা তাঁর প্রতি হিংসা করত, কারণ তাঁরা ভাবত পিতা তাঁকে বেশি ভালোবাসেন। তারা সিদ্ধান্ত নিল তাঁকে দূরে কোথাও ফেলে দেবে। একদিন তারা তাঁকে কূয়ায় ফেলে দিল। পরে এক কাফেলা এসে তাঁকে কূয়া থেকে উদ্ধার করে মিশরে নিয়ে গেল এবং এক আমিরের কাছে বিক্রি করে দিল।
পরীক্ষার সময়:-
মিশরের এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ইউসুফ (আঃ)-কে দাস হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তাঁর স্ত্রী ইউসুফকে লালনপালন করতে থাকেন। কিন্তু পরে সেই নারী ইউসুফের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন এবং খারাপ কিছু করতে চেয়েছিলেন। ইউসুফ (আঃ) আল্লাহকে ভয় করে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে তিনি কারাগারে চলে যান, যদিও তিনি নির্দোষ ছিলেন।
কারাগারে স্বপ্ন ব্যাখ্যা:-
জেলখানায় ইউসুফ (আঃ) দুই বন্দীর স্বপ্ন ব্যাখ্যা করেন এবং পরে মিশরের রাজার স্বপ্নেরও ব্যাখ্যা দেন – যে দেশে সাত বছর সচ্ছলতা এবং সাত বছর দুর্ভিক্ষ আসবে। এই ব্যাখ্যা শুনে রাজা এতই মুগ্ধ হলেন যে, ইউসুফ (আঃ)-কে জেল থেকে মুক্ত করে অর্থনীতির দায়িত্ব দিলেন।
পুনর্মিলন :-
দুর্ভিক্ষের সময় ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা মিশরে খাদ্য সংগ্রহে আসেন। তাঁরা ইউসুফকে চিনতে পারেননি, কিন্তু ইউসুফ তাঁদের চিনতে পারেন। পরবর্তীতে ইউসুফ (আঃ) নিজেকে প্রকাশ করেন এবং বলেন, “আমি তোমাদের ভাই ইউসুফ।” সবাই অবাক হয়ে যায়। পরে তিনি পিতামাতা ও ভাইদের মিশরে এনে সম্মান দেন। স্বপ্নের ব্যাখ্যা তখন সত্যি হয়, যখন সবাই তাঁর সামনে সেজদা করে।
উপসংহার:-
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর জীবনী আমাদের শেখায়, ধৈর্য, সততা এবং আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখলে অবশেষে বিজয় আসে। তাঁর জীবন মুসলমানদের জন্য একটি আদর্শ।
"যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে, তাদের জন্য রয়েছে সফলতা।" – কুরআন
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর কাহিনী:-
একবার এক দেশে ছিলেন এক মহান নবী, তাঁর নাম ছিল ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)। তিনি ছিলেন ইয়াকুব (আলাইহিস্ সালাম)-এর পুত্র এবং ইসহাক (আলাইহিস্ সালাম)-এর নাতি। তিনি ছিলেন অত্যন্ত সুন্দর, বুদ্ধিমান এবং ন্যায়পরায়ণ। তাঁর জীবনের কাহিনী কুরআনুল কারীমের সূরা ইউসুফে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অসাধারণ উদাহরণ ধৈর্য, সততা ও আল্লাহর উপর ভরসার।
শৈশব ও স্বপ্ন:-
ইউসুফ (আঃ) ছোটবেলায় এক আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখলেন, এগারোটি তারা, সূর্য ও চাঁদ তাঁকে সেজদা করছে। তিনি এই স্বপ্নটি তাঁর পিতা ইয়াকুব (আঃ)-কে বললেন। পিতা বুঝতে পারলেন, ইউসুফ আল্লাহর একজন নির্বাচিত বান্দা হবেন। তিনি বললেন, “এই স্বপ্ন তোমার ভাইদের কাছে বলো না, তারা হিংসা করতে পারে।”
ভাইদের ষড়যন্ত্র:-
ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা তাঁর প্রতি হিংসা করত, কারণ তাঁরা ভাবত পিতা তাঁকে বেশি ভালোবাসেন। তারা সিদ্ধান্ত নিল তাঁকে দূরে কোথাও ফেলে দেবে। একদিন তারা তাঁকে কূয়ায় ফেলে দিল। পরে এক কাফেলা এসে তাঁকে কূয়া থেকে উদ্ধার করে মিশরে নিয়ে গেল এবং এক আমিরের কাছে বিক্রি করে দিল।
পরীক্ষার সময়:-
মিশরের এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ইউসুফ (আঃ)-কে দাস হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তাঁর স্ত্রী ইউসুফকে লালনপালন করতে থাকেন। কিন্তু পরে সেই নারী ইউসুফের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন এবং খারাপ কিছু করতে চেয়েছিলেন। ইউসুফ (আঃ) আল্লাহকে ভয় করে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে তিনি কারাগারে চলে যান, যদিও তিনি নির্দোষ ছিলেন।
কারাগারে স্বপ্ন ব্যাখ্যা:-
জেলখানায় ইউসুফ (আঃ) দুই বন্দীর স্বপ্ন ব্যাখ্যা করেন এবং পরে মিশরের রাজার স্বপ্নেরও ব্যাখ্যা দেন – যে দেশে সাত বছর সচ্ছলতা এবং সাত বছর দুর্ভিক্ষ আসবে। এই ব্যাখ্যা শুনে রাজা এতই মুগ্ধ হলেন যে, ইউসুফ (আঃ)-কে জেল থেকে মুক্ত করে অর্থনীতির দায়িত্ব দিলেন।
পুনর্মিলন :-
দুর্ভিক্ষের সময় ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা মিশরে খাদ্য সংগ্রহে আসেন। তাঁরা ইউসুফকে চিনতে পারেননি, কিন্তু ইউসুফ তাঁদের চিনতে পারেন। পরবর্তীতে ইউসুফ (আঃ) নিজেকে প্রকাশ করেন এবং বলেন, “আমি তোমাদের ভাই ইউসুফ।” সবাই অবাক হয়ে যায়। পরে তিনি পিতামাতা ও ভাইদের মিশরে এনে সম্মান দেন। স্বপ্নের ব্যাখ্যা তখন সত্যি হয়, যখন সবাই তাঁর সামনে সেজদা করে।
উপসংহার:-
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর জীবনী আমাদের শেখায়, ধৈর্য, সততা এবং আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখলে অবশেষে বিজয় আসে। তাঁর জীবন মুসলমানদের জন্য একটি আদর্শ।
"যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে, তাদের জন্য রয়েছে সফলতা।" – কুরআন
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর কাহিনী:-
একবার এক দেশে ছিলেন এক মহান নবী, তাঁর নাম ছিল ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)। তিনি ছিলেন ইয়াকুব (আলাইহিস্ সালাম)-এর পুত্র এবং ইসহাক (আলাইহিস্ সালাম)-এর নাতি। তিনি ছিলেন অত্যন্ত সুন্দর, বুদ্ধিমান এবং ন্যায়পরায়ণ। তাঁর জীবনের কাহিনী কুরআনুল কারীমের সূরা ইউসুফে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অসাধারণ উদাহরণ ধৈর্য, সততা ও আল্লাহর উপর ভরসার।
শৈশব ও স্বপ্ন:-
ইউসুফ (আঃ) ছোটবেলায় এক আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখলেন, এগারোটি তারা, সূর্য ও চাঁদ তাঁকে সেজদা করছে। তিনি এই স্বপ্নটি তাঁর পিতা ইয়াকুব (আঃ)-কে বললেন। পিতা বুঝতে পারলেন, ইউসুফ আল্লাহর একজন নির্বাচিত বান্দা হবেন। তিনি বললেন, “এই স্বপ্ন তোমার ভাইদের কাছে বলো না, তারা হিংসা করতে পারে।”
ভাইদের ষড়যন্ত্র:-
ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা তাঁর প্রতি হিংসা করত, কারণ তাঁরা ভাবত পিতা তাঁকে বেশি ভালোবাসেন। তারা সিদ্ধান্ত নিল তাঁকে দূরে কোথাও ফেলে দেবে। একদিন তারা তাঁকে কূয়ায় ফেলে দিল। পরে এক কাফেলা এসে তাঁকে কূয়া থেকে উদ্ধার করে মিশরে নিয়ে গেল এবং এক আমিরের কাছে বিক্রি করে দিল।
পরীক্ষার সময়:-
মিশরের এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তি ইউসুফ (আঃ)-কে দাস হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তাঁর স্ত্রী ইউসুফকে লালনপালন করতে থাকেন। কিন্তু পরে সেই নারী ইউসুফের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েন এবং খারাপ কিছু করতে চেয়েছিলেন। ইউসুফ (আঃ) আল্লাহকে ভয় করে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এতে তিনি কারাগারে চলে যান, যদিও তিনি নির্দোষ ছিলেন।
কারাগারে স্বপ্ন ব্যাখ্যা:-
জেলখানায় ইউসুফ (আঃ) দুই বন্দীর স্বপ্ন ব্যাখ্যা করেন এবং পরে মিশরের রাজার স্বপ্নেরও ব্যাখ্যা দেন – যে দেশে সাত বছর সচ্ছলতা এবং সাত বছর দুর্ভিক্ষ আসবে। এই ব্যাখ্যা শুনে রাজা এতই মুগ্ধ হলেন যে, ইউসুফ (আঃ)-কে জেল থেকে মুক্ত করে অর্থনীতির দায়িত্ব দিলেন।
পুনর্মিলন :-
দুর্ভিক্ষের সময় ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইয়েরা মিশরে খাদ্য সংগ্রহে আসেন। তাঁরা ইউসুফকে চিনতে পারেননি, কিন্তু ইউসুফ তাঁদের চিনতে পারেন। পরবর্তীতে ইউসুফ (আঃ) নিজেকে প্রকাশ করেন এবং বলেন, “আমি তোমাদের ভাই ইউসুফ।” সবাই অবাক হয়ে যায়। পরে তিনি পিতামাতা ও ভাইদের মিশরে এনে সম্মান দেন। স্বপ্নের ব্যাখ্যা তখন সত্যি হয়, যখন সবাই তাঁর সামনে সেজদা করে।
উপসংহার:-
নবী ইউসুফ (আলাইহিস্ সালাম)-এর জীবনী আমাদের শেখায়, ধৈর্য, সততা এবং আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখলে অবশেষে বিজয় আসে। তাঁর জীবন মুসলমানদের জন্য একটি আদর্শ।
"যারা ধৈর্য ধারণ করে এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে, তাদের জন্য রয়েছে সফলতা।" – কুরআন